1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ: প্রধানমন্ত্রী - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । বিকাল ৩:৩৫ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবী ব্যবহার করে হোটেল ব্যবসার আড়ালে বাদলের মাদক,জুয়া ও রমরমা দেহ ব্যবসা বিশ্বনাথে অবশেষে অস্ত্র ও সহযোগী’সহ পুলিশের খাঁচার বন্দি কুখ্যাত ডাকাত আজির টংগী’তে অবস্থিত ‘জাবান হোটেল’ যেনো অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী ও মদ সেবনের নিরাপদ আড্ডাখানা বরখাস্তের পরও স্বপদে বহাল বিতর্কিত সেই অধ্যক্ষ প্রতিষেধকের অভাবে সেলিম মাদবরের মৃত্যু মিরপুরে মানব পাচার ও দেহ ব্যবসা চক্রের মূল হোতা মারুফের খুটির জোর কোথায়? হোটেল ক্লিনার থেকে কোটিপতি মারুফ ! সিরাজদিখানে ৯ দিন ধরে কৃষক নজরুল নিখোঁজ, আতংকে পরিবার ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক বিশ্ব মা দিবস পালন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুহাম্মদ আলী মিঠুল
বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ: প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার॥
বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রথম মেয়াদে ব্যবসা-বাণিজ্যের দ্বার আমি বেসরকারি খাতের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। এটি তখনকার যুগে একটা সাহসী সিদ্ধান্ত ছিল বলে জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।

শনিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বাংলাদেশ বিজনেস সামিট উদ্বোধনের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, উৎপাদন খাত ছাড়াও এই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাফল্যের পেছনে রয়েছে ব্যক্তি খাতে ভোগ বৃদ্ধি, যাকে প্রাথমিকভাবে সহায়তা করেছে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ, শক্তিশালী গ্রামীণ অর্থনীতি, প্রবাসী আয় বৃদ্ধি এবং গ্রামীণ ও জ্বালানি খাতের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন। দেশের এই অভাবনীয় উন্নতির পেছনে রয়েছে প্রাথমিকভাবে বেসরকারি খাত। মূলত তাদের নেতৃত্বে রপ্তানি আয় ২০০৮ সালের ১৬ দশমিক ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২২ সালে ৬০ বিলিয়ন ডলারে উন্নিত হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেসরকারি খাতে যদি বেশি গুরুত্ব না দিই, তা হলে ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগে বেশি উন্নতি করা সম্ভব না। সে জন্যই এসব খাতের বিকাশে আমি সব কিছু উন্মুক্ত করে দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি, বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনীতিক ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক উদারীকরণ এবং বাণিজ্য সংহিত করণের ওপর ভিত্তি করে আজকের এই অর্থনৈতিক টেকসই ও প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশকে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল একটি দেশে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছি। একসময়কার বাংলাদেশ দারিদ্র্যপীড়িত বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ বলে পরিচিতি পেত। তবে এখন আর সেই অবস্থা নেই। এখন বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। উন্নয়নের রোল মডেল।

তিনি আরও বলেন, অন্তত এটুকু দাবি করতে পারি, মাত্র ১৪ বছরের মধ্যে সবার সহযোগিতায় আমরা বাংলাদেশে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ গত ১০ বছরে গড়ে ৬ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি হারে জিডিপি অর্জন করেছে। এমনকি যখন কোভিড-১৯ মহামারির অভিঘাতে সারাবিশ্ব যখন অর্থনৈতিক মন্দায় পড়েছে, তখনো বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা আমরা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়েছি। কোভিডের পূর্বে ২০১৮ থেকে ২০১৯ অর্থবছর আমাদের প্রবৃদ্ধি ৮ ভাগে উন্নিত করতে সক্ষম হয়েছিলাম।

২০০৬ সালে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা সেটি কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। কোভিড মহামারি যদি না আসত, অর্থনৈতিক মন্দা যদি না হতো, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে যে অর্থনৈতিক মন্দা যদি না হতো, তা হলে আমরা আরও অন্তত ২-৩ ভাগ দারিদ্র্যের হার কমিয়ে আনতে সক্ষম হতাম।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »